মহামারি করোনার পর বৈশ্বিক মন্দায় বিশ্বের প্রায় সব দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে। ফলে বেড়েছে ডলারের সংকট। ডলারের বিপরীতে স্থানীয় মুদ্রার মান কমেছে। ফলে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় নিত্যপন্যের দাম বেড়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে সংকট তৈরি হয়েছে। খাদ্যপণ্যে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে বৈদেশিক খাত বিবেচনায় বেশিরভাগ দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা দুর্বল অবস্থানে চলে গেছে। হাতেগোনা কয়েকটি দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থানে আছে। তবে প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুতগতিতে বৈশ্বিক অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।
rtv
প্রচ্ছদ
বাংলাদেশ
আইএমএফ’র প্রতিবেদন
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কমেছে রিজার্ভ
আরটিভি নিউজ
প্রকাশ : ২০ জুলাই ২০২৩, ০২:৫৪ আপডেট : ২০ জুলাই ২০২৩, ০৮:৩১
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি
Bengal
মহামারি করোনার পর বৈশ্বিক মন্দায় বিশ্বের প্রায় সব দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেছে। ফলে বেড়েছে ডলারের সংকট। ডলারের বিপরীতে স্থানীয় মুদ্রার মান কমেছে। ফলে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় নিত্যপন্যের দাম বেড়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে সংকট তৈরি হয়েছে। খাদ্যপণ্যে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
Video Player is loading.
Pause
Unmute
Unibots.in
গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন
এমন পরিস্থিতিতে বৈদেশিক খাত বিবেচনায় বেশিরভাগ দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা দুর্বল অবস্থানে চলে গেছে। হাতেগোনা কয়েকটি দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থানে আছে। তবে প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুতগতিতে বৈশ্বিক অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।
বুধবার (১৯ জুলাই) প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য দিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ)।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে অধিকাংশ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে গেছে। যেসব দেশে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি ছিল সেসব দেশ ঘাটতির বর্ডার লাইন পৌঁছেছে। বৈদেশিক মুদ্রা বা ডলার আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হওয়ায় সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ফলে ওইসব দেশ অর্থনৈতিকভাবে সংকটে পড়েছে।
আরো দেখা যায়, ২০২১-২০২২ সালে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, জাপানসহ অনেক দেশের রিজার্ভ কমেছে। তবে বেড়েছে সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইডেন ও তুরস্কের।
আরো দেখা যায়, দুর্বল অবস্থান রয়েছে আর্জেন্টিনা ও ইটালি। রিজার্ভ কমে দুর্বল হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, চীন, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্পেন, বেলজিয়াম, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি। মাঝারি অবস্থানে রয়েছে কানাডা, ফ্রান্স, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি। আর শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে জার্মানি, মালয়েশিয়া, রাশিয়া, থাইল্যান্ড ও সুইডেন। আর যথেষ্ট শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে ভারত, সিঙ্গাপুর ও সৌদি আরব ।